এটাই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ না তো.....?
ঠিক এভাবেই বিশ্বটাকে হাতের মুঠোয় নিয়ে নাচাতে চাচ্ছে নাতো চীন.?
চীন খুব দ্রুত করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে। একের পর এক অস্থায়ী হাসপাতাল বন্ধ করছে। উহানে নতুন করে মাত্র একজনের সংক্রমণ ঘটেছে গোটা চিনে মাত্র ১৩ জন। বেশ অবাক লাগছে না ভাবতে?! মনে হচ্ছে না এটা কি ভাবে সম্ভব?! আর একটু অবাক হবেন এটা জানলে একের পর এক বিদেশী মিডিয়া ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউ ইয়র্ক টাইমস, দ্যা গার্ডিয়ান আরো অনেক দেশের মিডিয়া কে দেশ থেকে বার করে দিচ্ছে যাতে তারা চীনের কোনো খবরই প্রকাশ না করতে পারে।
অন্যদিকে ইতালি, ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা, ইরান ক্রমশঃ-ভয়াবহ স্টেজ এ পৌঁছাচ্ছে। আমেরিকার, ইউরোপের স্টক মার্কেট ও ক্র্যাশ করে গেছে। বিশ্ব জুড়ে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি অথচ একটু চাইনিজ মিডিয়া ফলো করুন দেখবেন কি দারুন দৃশ্য। সবাই মাস্ক খুলে ফেলছে, একে অপরকে জড়িয়ে ধরছে, হিরো দের মতো ওয়েলকাম হচ্ছে সবার। বেশ অবাক লাগছে না দেখে?!
এত বড় ক্রাইসিস অথচ এত ফাস্ট রিকভারি?! শেয়ার মার্কেট থেকে কার্রেনসি ড্রপ কোনো কিছুতেই আঘাত লাগলো না। এতোই উন্নত ষোলো খানা হাসপাতাল রাতারাতি তৈরী হয়ে গেলো, আপনি বিশ্বাস করেন এসবের জন্য কোনো প্রিপারেশন ছিলো না তাদের কাছে? (2,00, 000 করোনা ভাইরাস ইনফেক্টেড থেকে 0 ইনফেক্টেড)-সব হাসপাতাল রাতারাতি উবে গেলো। সবাই আনন্দে মাতোয়ারা প্রেসিডেন্ট কি সুন্দর মৌনব্রত পালন করলো দারুন লাগছে না শুনতে?!
পুরো যেন সিনেমার মতো সাজানো সন্দেহ জাগে সবটা সত্যি সাজানো নয় তো? নিজের ঘর কিছুটা পুড়িয়ে বিশ্ব কে জ্বালিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত নয় তো?! বিশ্বকে ভয়ানক বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে নিজে অধীশ্বর হবার চক্রান্ত নয় তো? শুনেছিলাম লংকা পোড়াতে গিয়ে হনুমান নিজের ল্যাজে আগুন লাগিয়ে ছিলো উহান হনুমানের ল্যাজের মতো ব্যবহার হলো না তো!?
যদি চীনা দের লাইফ স্ট্যাইল বা খাদ্যাভ্যাস দেখা যায় তাহলে বোঝা যায় খুব সহজেই যে তারা কতটা নিষ্ঠুর, কতটা হিংস্র, তারা পারে না এমন কোনো কাজ নেই। যদি সত্যিই বিশ্বের অধীশ্বর হবার জন্য এই ভাইরাসকে চীন হাতিয়ার করে থাকে তাহলে অবাক হবার কিছু থাকবে না। সত্যিটা হয়তো খুব তাড়াতাড়ি বেরোবে,কিন্তু তখন বিশ্বের মেরুদন্ড থাকবে তো চীনের সামনে দাঁড়ানোর জন্য?
এবং আমেরিকা শুরু থেকেই চীন কে দোষ দিয়ে আসছে যে চীন ইচ্ছা করে এই ভাইরাস ছাড়ায়ছে, ধীরে ধীরে তাদের সন্দেহ ঠিক হচ্ছে!
আপনিও একটু ভাবুন বিষয়টা, এতো তারাতারি রিকোভার করে ওরা আনন্দে উচ্ছ্বাস করতেছে আর সারা বিশ্ব অন্ধকারে আছে এখন!!
আর যাই হোক, চীনা জাতিকে আমি মোটেও বিশ্বাস করতে পারি না!
Comments
Post a Comment