Düröntö Jöy

         ❤“ তিনি আহমদ ছফা ”♥ একবার খালেদা জিয়া আহমদ ছফাকে ফোন করে দাওয়াত করেছিলেন। তিনি বেগম জিয়াকে বলেছিলেন, যেতে পারি এক শর্তে। আমাকে নিজের হাতে রান্না করে খাওয়াতে হবে। শেখ হাসিনার কাছে গিয়েছিলাম। তিনি আমাকে রান্না করে খাইয়েছিলেন। খালেদা জিয়ার রান্না করার সময়ও হয়নি, ছফা ও যেতে পারেননি। খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছফা র আরেকবার ফোনালাপ হয়েছিল। উপলক্ষ ছিল এনজিও ব্যুরো থেকে ‘বাংলা-জার্মান সম্পীতি’র রেজিস্ট্রেশনের ব্যাপারে। ছফা ই বেগম জিয়াকে ফোন করেছিলেন। ফোনটি ধরেছিলেন তাঁর পিএস। ছফা বিনয়ের সঙ্গে পিএসকে বলেছিলেন, ম্যাডামকে কি একটু দেয়া যাবে? আমি তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চাই। পিএস সাহেব জানতে চাইলেন, আপনি কে? ছফার জবাব, আমি আহমদ ছফা। পিএস সাহেব ফের জানতে চাইলেন, কোন আহমদ ছফা? পিএস-এর কথায় ছফা ভয়ানক রকম খেপে গিয়েছিলেন। তিনি রাগলে সচরাচর যে গালটি তাঁর মুখ দিয়ে বা’র হত সেটি বেরিয়ে গিয়েছিল। তারপর তিনি কোন রকম ভূমিকা না করে বললেন, বাংলাদেশে আহমদ ছফা দু’জন আছে নাকি? ছফা কথা না বাড়িয়ে রিসিভারটি ধপাস করে রেখে দিয়েছিলেন। পিএস সাহেব ছফার এ অশোভন...

কিভাবে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে মৃত্যুবরণ করা যায় তা জানতে চাইলাম তোমার কাছে, তুমি চুমু খেয়ে নিলে আমাকে। এবং আমি মরে গেলাম। 😜☺💘

বাঙালীর চরিত্রের সব চাইতে নোংরাতম দিক হচ্ছে --- আপনারা মানুষের প্রাইভেসিকে সম্মান দিতে জানেন না। মানুষের গোপনীয়তা বলে একটা ব্যাপার থাকে , আপনার শোয়ার ঘরে কেউ বাইনোকুলার লাগিয়ে রাখলে ক্যামন অস্বস্তি লাগে একটু ভেবে দেখেন।        আপনারা সবাই হইসেন পাশের ফ্ল্যাটের কুটনি আন্টি। মাঝেমধ্যে মনে হয় কন্ডোমগুলা ফুটো ছিলো বলেই আপনাদের মতো কোটি কোটি ইতর দেশে পয়দা হয়েছে। সব কিছুতে আপনাদের ট্রল, সব কিছুতে মজা, সব কিছুতে লুলামি,সব কিছুতে সার্কাজম। ক্যানো ???           ★প্লিজ মানুষ হন......

পাখি যাও।সোনার পালংক ছেড়ে। নদীর দীর্ঘশ্বাসের ওপারে অনাদরে আদরে বলো তারে কিছু না বলো না ভুলে যেন না আমার অসহায় অন্তর মন্থর কাঁপে আঁকা পাখি চিত্রমাত্র তুমি। মায়ার রুমালে। দরদে। মরদের। চুমুর চঞ্চু কাছাকাছি। মিলিবার। যেন আমাদের কতবার হয়েছিল মিল মিলন, অমিল সলিলে না যায় মোছা দাগ নিদাঘ তোমার নাক বোঁচা উঁচা উচা স্তন মনোহর মন হরণ আলো ও বর্তিকা রণ আলোড়ণ তুলেছিল মন দেহে পাতায় ও গাছে পাখি তুমি পাছে ওই গাছে বসে শোন যদি ডাক নির্বাক সন দেহে কৃষি খামার থেকে অনতিদূর অতিথপুর পার হয়ে থেমে যায় বারেক ফিরিয়া আঁখি চায় পুনরায় মিলিবার মিলিত শুক্রবার মনে আছে শনিবারের আগে বসন্তে কোকিলায় ডেকেছিল তোমারে চেয়েছিল মন গোপন অকারণ শনিতে শোণিতে যাও পাখি বলো না তারে যেতে ভুলে আমারে আমার দায় তার অবসাদ বিষাদ হাহাকার কিছুটা থাকুক না দায় মুক্তি হোক। পাখি তুমি চিত্রমাত্র আঁকা রাগে অনুরাগে হাসি ঠোঁট বাঁকা। সোনার পালংক ছেড়ে ওড়ে ওড়ে পাখি যাও বলো না তারে যেন না মনে লয় আলয় আলোয় আমারে।তোমারে। - ‘চোখ বন্ধ, মন সহজ’

আমি কেবলই ইলিউশনে ভুগতাম । তুই কখনো আমার ছিলি না। জন্ম থেকে বসবাস করেছি ফুল'স প্যারাডাইসে, হোপলেস রোমান্টিকের যা হয় আর কি! তুই বরাবর ছিলি আত্মপ্রেমে মগ্ন । আমিই শুধু ভুলে যাই , মানুষ    মাত্রই    নার্সিসিস্ট !

-"বাইরের বৃষ্টিটা দেখেছেন?" চলন্ত বাসের জানালা দিয়ে একটু উঁকি মেরে, -"হুম। রিমঝিম রিমঝিম।" -"বৃষ্টি ভাল্লাগে?" -"কার লাগে না?" -"ভেজা হয়?" -"সেতো প্রায়ই হয়। ছাতা নিতে ভুলে গেলে কিংবা হু...

আজ ফাগুনের আগুন বনে- জনহীন মনের ময়দানে তোমার স্ববিরোধীতার কথা কই! তুমি এখন ক্ষমতাসীন, আমি ভিন্নমতের সই! আজ ফাগুনের রাঙা দিনে- তুমি মনের ময়দানের মহাসমাবেশে এসে আমায় ঘোষণা দিলে অবাঞ্ছিত, তুড়ি দিয়ে হেসে। তোমার আমার পথ করলে পৃথক, ঘোষণা দিয়ে আমি হলাম বহিস্কৃত, তোমার থেকে প্রিয়ে। তোমার সাথে হয়নি বলে আমার সহমত কৌশলে কি তাই আমারে করলে আহত, ছিড়ে দিলে দোহের মাঝে ছিল যা মায়ার জাল আমার বুকের রক্তে তোমার মসনদ হল লাল। আজ বসন্তের সমীরণে- চাই যে তোমার ক্ষমতার অবসান তোমার বেদীজুড়ে করলে জারি, নিষেধাজ্ঞার বাণ! নিষেধাজ্ঞা মানব না আর, মানবনা’ক শোষণ চলবেনা আর ভিন্নমতের পরে দলন, অপশাসন। তোমার চোখে চেয়ে বলব এসব, সাহস আমার কই তাই পরাজয়ের গ্লানি নিয়ে লুকিয়ে বেড়াই সই! নাই জনমত, জনবল আমার, নাই সমর্থনের বাড়াবাড়ি বহিস্কৃত আমার পরে কিসের এত কড়াকড়ি কিসের তোমার শঙ্কা? আমি অক্ষম পুনুরুদ্ধারে তোমার বেদীলঙ্কা! তবু আর রবনা তোমায় ছেড়ে স্বেচ্ছা নির্বাসনে আমার দাবি মানতে হবে আজকে রণাঙ্গনে, তোমার তরে আত্মাহুতি, আমরণ অনশন চাই সুদৃষ্টি তোমার, মহারাণীর কৃপা পণ। আজকে লড়াই রাজ্যহারার, রাজ্যপালের সনে ব...

কাপড় দামী না হলেও যদি কালার কম্বিনেশান সুন্দর এবং পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকে তবে যে কাউকেই সুন্দর লাগে। তাতে চেহারা সুন্দর না হলেও চলে। পরিচ্ছদ স্মার্টনেসকে বাড়িয়ে দে...

চুম্বন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগে। গবেষণার ফলাফল হল, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চুম্বনদাতা হল পুরুষ আর চুম্বনগ্রহীতা হল নারী। ...

এই পৃথিবীতে বাঁঁচবো বলে যুদ্ধ করি রোজ, একটুখানি সুখের জন্য হাজার আপোষ!!

উচ্চাঙ্গসংগীত জানা থাকলেই সব গানে অপ্রয়োজনে গলার কারুকাজ যেরকম দেখাতে নেই, সেরকমভাবে জানা থাকলেই কঠিন শব্দ লেখায় ব্যবহার করে লেখাকে দুর্বোধ্য করারও কোনো মানে হয়না।